শতভিষার দশম বর্ষের প্রথম প্রকাশনা শতবর্ষে সুচিত্রা কণিকা
শতভিষার দশম বর্ষের প্রথম প্রকাশনা শতবর্ষে সুচিত্রা কণিকা
সাহিত্য,সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান বিষয়ক ষান্মাসিক পত্রিকা
RNI: WBBEN/2018/76534
ISSN: 2582-5240
কত তারার জন্ম হয় আকাশে,
হারিয়ে যায় অন্য তারার আলোয় –
আবার কত তারা খসে পড়ে উল্কাপাতে –
কে-বা রাখে এসব হিসেব-নিকেশ?
আজ জন্ম নিল অন্য এক তারা –
আশা রাখি,
সে হারিয়ে যাবে না ভিড়ে,
আলো দেবে, স্বপ্ন বিলোবে
অনেক অনেক দিন ধরে...
বাংলা ছোটো পত্রিকার আকাশে জন্ম নিল একটা নতুন তারা, নাম ‘শতভিষা’। ২০১৫-র ১৯ ডিসেম্বর এক শীতে জবুথবু বিকেলে হাওড়ার সালকিয়ায় আত্মপ্রকাশ ঘটে এই পত্রিকার। তারপর থেকে বছরে দুটি সংখ্যা (জুন ও ডিসেম্বর) - এই হিসেবে প্রকাশিত হয়ে চলেছে পত্রিকাটি। ২০১৮তে পায় সরকারি (RNI) স্বীকৃতি এবং ২০২০-র ফেব্রুয়ারিতে মেলে ISSN অনুমোদন । প্রতিটি সংখ্যায় কোনো একটি বিষয়কে মুখ্য রেখে থাকে একটি প্রচ্ছদ বিভাগ আর বিভিন্ন রকমের কবিতা, গল্প, নিবন্ধ ইত্যাদি নিয়ে থাকে নিয়মিত বিভাগ। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিষয় প্রচ্ছদ বিভাগে সাধারণত রাখা হয়।
পৃথিবীর সর্বত্র অন্ধকারমুক্ত করাই আলোর কাজ। ‘শতভিষা’ হল তেমনই এক আলোকবর্তিকা যে চায় অন্ধকারকে ভাঙতে। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানের হাত ধরে যেতে চায় দীর্ঘ পথ। আর চায়, তার এই যাত্রাপথে আলোকিত হোক সমাজ সংসার ঠিক যেমন শতভিষা নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত হয় বিশ্বচরাচর।
বাংলা সাহিত্যের আকাশে উল্কার মতো আবির্ভাব যে মহামানবের সেই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তর দ্বিশতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয় মাইকেল ২০০ সংখ্যাটি। মাইকেলের জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কলম ধরেছেন দিলীপ কুমার দাস, ড.অরুন্ধতী দাস, ড. স্বপন কুমার মণ্ডল, সংহিতা সিনহা, ড. সন্দীপ কুমার রায়, ড. অদিতি চট্টোপাধ্যায়, মহুয়া দাসগুপ্ত এবং আরও অনেকে।
বিস্মৃতপ্রায় চিকিৎসক এবং গবেষক ড. উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারীর সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে প্রকাশিত হয় এই সংখ্যাটি। তাঁকে নিয়ে লিখেছেন ড. অপরাজিত বসু, ড. সিদ্ধার্থ জোয়ারদার, ডা: সুবর্ণ গোস্বামী, ডা: সুকান্তি ভট্টাচার্য, তরুণ কুমার দত্ত, ডা.আকাশ সেনগুপ্ত, ডা: স্বাগত মুখোপাধ্যায়, দিলীপ কুমার দাস, শুভদীপ অধিকারী, দীপক ভট্টাচার্য, নির্মলেন্দু পাল প্রমুখ বিশিষ্ট জন।
বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক মৃণাল সেন এর শতবর্ষ উপলক্ষ্যে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রকাশিত হয় 'ছকভাঙা পদাতিক' সংখ্যা। কলম ধরেছেন বহু বিশিষ্ট চলচ্চিত্র সমালোচক এবং গবেষক ব্যক্তি। লিখেছেন শিবাদিত্য দাশগুপ্ত, মানবেন্দ্রনাথ সাহা, সুমন ভট্টাচার্য, সুমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, তপন হাজরা, দিলীপ কুমার দাস, শংকর আচার্য এবং আরও অনেকে।
ড. অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের শতবর্ষ ২০২০ তে অতিক্রান্ত হয়। শতভিষা পত্রিকার তরফে সত্যজিৎ রায় এবং তাঁকে নিয়ে একটা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়েছিল সে-সময়। কিন্তু তৎকালীন অতিমারী পরিস্থিতিতে অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় এর ওপর কয়েকটি লেখা পত্রিকা দপ্তরে এসে পৌঁছায় ঐ বইটি প্রকাশিত হওয়ার পরে। সেইগুলিকে নিয়ে তাই প্রকাশিত হয় একটি বিশেষ সংখ্যা ২০২৩-এ।
বাঙালি মধ্যবিত্ত জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের নানা কাহিনি অসাধারণ দক্ষতায় যাঁরা ফুটিয়ে তুলেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম দুই সাহিত্যিক হলেন রমাপদ চৌধুরী এবং শক্তিপদ রাজগুরু। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নিবেদিত হয়েছে এই সংখ্যা। কলম ধরেছেন দিলীপ কুমার দাস, মৃণাল মাইতি, সুজিত দাস, কৌশিক শীল এবং আরো অনেকে। আছে একটি ছোট্ট সাক্ষাৎকার। দিয়েছেন শ্রী দেবাশীষ দেব।
মাত্র একদিনের তফাতে জন্মেছিলেন দুই বন্ধু। একজনের ২২, অন্যজনের ২৩ জানুয়ারি। সালটা একই, ১৮৯৭। একজনের বাগ্মিতা ও নেতৃত্ব দান করার ক্ষমতা এবং অন্যজনের সুমধুর সঙ্গীত তাঁদের কাছাকাছি নিয়ে আসে।
পড়াশোনা শেষ হওয়ার পর একজন যখন দেশহিতব্রতে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদান করছেন, অন্যজন তখন বেছে নিয়েছেন বৈরাগ্যের পথ।
বিশিষ্ট সাহিত্যিক, সুগায়ক এবং সাধক দিলীপকুমার রায় এবং দেশবরেণ্য জননেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত হল ‘দুই সহপাঠী’। লিখেছেন দিলীপকুমার দাস, ড. স্বপনকুমার মণ্ডল এবং আরও অনেকে।
শ্রদ্ধেয় মাস্টারমশাই এবং 'শতভিষা'-র প্রাণপুরুষ বামাপদ দাস গত নভেম্বর,২০২০ তে প্রয়াত হন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই বিশেষ সংখ্যাটি প্রকাশিত হয় নভেম্বর,২০২১ এ। যাঁরা তাঁকে কাছ থেকে দেখেছিলেন তাঁরাই স্মরণ করেছেন এই সংখ্যায়। কলম ধরেছেন তাঁর বন্ধু, সহকর্মী, অগণিত ছাত্রছাত্রী এবং পরিবারের মানুষজন। এঁদের মধ্যে তাঁর দুই ছাত্রের নাম করতেই হয় যাঁরা আজ প্রথিতযশা সাহিত্যিক - শুভমানস ঘোষ ও পার্থজিত গঙ্গোপাধ্যায়। এছাড়া পত্রিকায় আছে বামাপদ বাবুর প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত লেখা এবং সংক্ষিপ্ত জীবনী।
শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের অন্যতম রূপকার ডঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে এই সংখ্যাটি প্রকাশিত হয়। এবারে কলম ধরেছেন সন্দীপ বাগ, পল্টু ভট্টাচার্য , অদিতি চ্যাটার্জী, সরোজকুমার মাইতি, চন্দন নস্কর, তপনকুমার হাজরা, শুভদীপ অধিকারী এবং আরও অনেকে। বিশিষ্ট জনবিজ্ঞানকর্মী ডঃ দীপঙ্কর রায়ের স্মৃতিতে লিখেছেন ডঃ মৃত্যুঞ্জয় দে। এর সঙ্গে আছে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
জল যদি না থাকে, জীবন থাকবে না। কোনও সভ্যতাও থাকবে না। পৃথিবীর সমস্ত সভ্যতা তাই এককালে গড়ে উঠেছিল নদীকে ঘিরেই। সেইসব নদীগুলো আজ রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত, যা অনেকাংশে আমাদেরই অবদান। এই জলজ্যান্ত সমস্যা নিয়ে প্রকাশিত হয় এই জলসংখ্যা। ডঃ কল্যাণ রুদ্র, সুভাষ আচার্য, ডঃ ছত্রধর দাস, ডঃ অভিজিৎ পানিগ্রাহী, ব্রততী দে, দিলীপ কুমার দাস, চন্দন নস্কর প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে জল নামক বহুচর্চিত বিষয়কে একটু অন্যভাবে তুলে আনার চেষ্টা করেছেন।
পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনের শেষ আঠারো বছরের অনেকটা সময় কাটিয়েছিলেন কর্মাটাড়ে। তাঁর জন্মের দ্বিশতবর্ষ উপলক্ষ্যে তাঁর এই কর্মাটাড় পর্ব নিয়েই এবারের সংখ্যা। কলম ধরেছেন ডঃ বুদ্ধদেব বন্দ্যোপাধ্যায়, ডঃ ছন্দা দে, অভিজিৎ চৌধুরী, তপন হাজরা, দেবীপ্রসাদ মিত্র, সুপর্ণা চক্রবর্তী, দিলীপ কুমার দাস, স্বপন কুমার মণ্ডল, কৌশিক শীল ,পাপিয়া দে দাস,সুনির্মল চক্রবর্তী, শৈলেনকুমার দাস, রামকিশোর ভট্টাচার্য এবং আরও অনেকে। ১৬০ পাতার বইটিতে একই রকম আছে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
শতভিষার ২০১৯ সালের জুন সংখ্যার বিষয় ‘লোকসংস্কৃতি ও বিশ্বায়ন’। এই বিষয়ে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন স্বনামধন্য গায়ক ও গবেষক শুভেন্দু মাইতি। এছাড়া কলম ধরেছেন তপন সেন, কঙ্কণ ভট্টাচার্য, শঙ্কর মুখোপাধ্যায়, তপন হাজরা, ডঃ হৈমন্তী চট্টোপাধ্যায়, ডঃ অশনিকা ঘোষ, অমলকুমার দাস, দেবীপ্রসাদ মিত্র, অরূপম মাইতি, পাপিয়া দে দাস, জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্য, রুম্পা গুইন, স্বপন কুমার মণ্ডল,তপনকুমার মুখার্জী , রানু ভট্টাচার্য, শতরূপা মুখোপাধ্যায় এবং আরও অনেকে। ১৬০ পাতার বইটিতে এর সাথে আছে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
ভারতবর্ষের ছয় প্রথিতযশা বিজ্ঞানী - ডঃ সত্যেন্দ্রনাথ বোস, ডঃ মেঘনাদ সাহা, ডঃ প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ, ডঃ জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, ডঃ জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ এবং ডঃ নিখিলরঞ্জন সেনের জন্মের ১২৫তম বর্ষ উপলক্ষ্যে ২০১৮-র ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয় ‘বিজ্ঞানের ৬ সাধক’। এনাদের সম্পর্কে লিখেছেন একালের স্বনামধন্য বিজ্ঞানীরা –ডঃ অজয় চক্রবর্তী, ডঃ দুলাল মুখোপাধ্যায়, ডঃ বিশ্বপতি মুখোপাধ্যায়, ডঃ অপরাজিত বসু, ডঃ শ্যামল চক্রবর্তী, ডঃ পার্থ সেন, ডঃ সরোজ কুমার মাইতি এবং আরও অনেকে।
পুনর্মুদ্রণ করা হয়েছে।
শতভিষা পত্রিকা RNI নম্বর পায় ২০১৮তে। তারপরে যে সংখ্যাটি বের হয় সেই জুন, ২০১৮ হল সরকারি স্বীকৃত প্রথম বর্ষ, প্রথম সংখ্যা। এবারের বিষয়- ‘কেমন আছে সুন্দরবন?’ দীর্ঘদিন ধরে যারা সুন্দরবন নিয়ে কাজ করছেন তেমনই কয়েকজন এই সংখ্যায় কলম ধরেছেন যেমন পদ্মশ্রী তুষার কাঞ্জিলাল, ডঃ প্রণবেশ সান্যাল, ডঃ কল্যাণ রুদ্র, সৌমেন দত্ত, সুভাষ চন্দ্র আচার্য, বরেন্দু মণ্ডল, জ্যোতিরিন্দ্র নারায়ণ লাহিড়ী, স্বপন মণ্ডল এবং আরও অনেকে। ১৬০ পাতার বইটিতে একই সঙ্গে আছে আগের মতো নিয়মিত বিভাগ।
সঙ্গীত যে আমাদের অন্যতম জীবনীশক্তি তা আমরা অস্বীকার করতে পারি না। এই বিষয় নিয়ে শতভিষার ডিসেম্বর, ২০১৭-র সংখ্যা – ‘সঙ্গীত যখন প্রতিষেধক’। সঙ্গীতকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে যারা প্রয়োগ করে সুফল পেয়েছেন তেমনই কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি জানিয়েছেন তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা। লিখেছেন আচার্য সঞ্জয় চক্রবর্তী, ডঃ দেবদুলাল দত্ত রায়, গার্গী সেন ডঃ অশনিকা ঘোষ, তপন হাজরা এবং আরও অনেকে। ১১২পাতার বইটিতে এর সাথে আছে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
ভগিনী নিবেদিতার সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষ্যে ২০১৭-র জুন সংখ্যা তাঁকে স্মরণ করে তৈরি হয়। তাঁর জীবনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন একালের সাহিত্যিকরা। কলম ধরেছেন ডঃ বারিদবরণ ঘোষ, প্রব্রাজিকা নির্বাণপ্রাণা, অরিজিৎ সরকার, বামাপদ দাস, দেবীপ্রসাদ মিত্র, শঙ্কর ভট্টাচার্য, জয়ন্ত ঘোষ, জয়িতা হালদার, নিত্যানন্দ দাস, রামকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অম্বালিকা পাল চৌধুরী, সুপর্ণা চক্রবর্তী, মিতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আরও অনেকে। ১২৮ পাতার বইটিতে এর সঙ্গে আছে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
অ্যালঝাইমার্স বা স্মৃতি-বিভ্রাট এক মারাত্মক ব্যাধি যা সাধারণত বয়স্ক মানুষদের হতে দেখা যায়। আবার বাচ্চারাও কত সময় পড়া মনে রাখতে পারে না। এই জাতীয় সমস্যাগুলিকে চলতি কথায় আমরা বলি ভুলোমন এবং এটাই শতভিষার এই সংখ্যার বিষয়। কলম ধরেছেন ডঃ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, সুকুমার মণ্ডল, প্রিয়ক মিত্র, অরিজিৎ সরকার, শুভম মুখোপাধ্যায়, কৌশিক চক্রবর্তী এবং আরও অনেকে। এই সংখ্যায় এক অনন্য স্বাদের রম্যরচনা আছে প্রখ্যাত সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক যোগীন্দ্রনাথ সরকারের জন্মের ১৫০তম বর্ষপূর্তি হয় ২০১৬তে। সেই উপলক্ষ্যে তাঁকে স্মরণ করে প্রকাশিত হয় শতভিষার দ্বিতীয় সংখ্যা। ফিরে দেখা পর্যায়ে এই সংখ্যায় আছে যোগীন্দ্রনাথ সরকারের লেখা কিছু ছড়া, কবিকে নিয়ে লীলা মজুমদারের লেখা। এছাড়া কবিকে গদ্যে ও পদ্যে স্মরণ করেছেন ডঃ পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, কৌশিক পালচৌধুরী, সুনির্মল চক্রবর্তী, রূপক চট্টরাজ প্রমুখ এই প্রজন্মের বহু সাহিত্যিক। এছাড়া ছড়া, গল্প, প্রবন্ধ নিয়ে আছে নিয়মিত বিভাগ।
বাংলার নবজাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ রাজা রামমোহন রায় তৈরি করেছিলেন ‘আত্মীয় সভা’ যাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল এক সাংস্কৃতিক আন্দোলন। তাই প্রথম সংখ্যায় আমরা স্মরণ করি সেই মহান মানুষটিকে। এই সংখ্যায় কলম ধরেছেন বারিদবরণ ঘোষ, গোবিন্দচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, বামাপদ দাস, শঙ্কর ভট্টাচার্য (সম্পাদক, রামমোহন লাইব্রেরি, কলকাতা) এবং আরও অনেকে। ১৪৪ পাতার বইটিতে প্রথম ৮০ পাতায় স্মরণ করা হয়েছে তাঁকে এবং বাকি অংশ জুড়ে আছে কিছু কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ।
অক্টোবর, ২০২৪ : শতবর্ষে সুচিত্রা মিত্র ও কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
জানুয়ারি ২০২৫ : শতবর্ষে সলিল চৌধুরী
Shatavisha
67, Tripura Roy Lane P.O- Salkia, Dist-Howrah, Pin- 711106
মন্টু দেবনাথ, কৌশিক দেব, শতরূপা মুখোপাধ্যায় এবং অভিষেক চ্যাটার্জী
ডঃ ভাস্করনাথ ভট্টাচার্য, অমলকুমার দাস, মঙ্গলকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবীপ্রসাদ মিত্র, অভিজিৎ চৌধুরী, দিলীপকুমার পাল, সন্দীপ বিশ্বাস এবং সমীরণ ভট্টাচার্য
সঞ্জীব রায়, মানস কাঁড়ার, অমিত রাহা, কৌশিক চক্রবর্তী,মিনু সেন কুন্ডু, সৌমেন সরকার এবং অমিত ভট্টাচার্য
চন্দন নস্কর, দিগন্ত দেব, রূপক মজুমদার, বৈশাখী দে, অরিত্র সরকার, কৌশিক শীল পাপিয়া দে দাস, সৌমিক কর, শুভজিত রক্ষিত, রোহিতাশ্ব আইচ, অর্ঘ পাল , সম্পর্ক দেব, উৎসব দেব, সৃঞ্জয় দে, অর্ণব দে, ঈশান চক্রবর্তী এবং দীপ্তাংশু প্রামাণিক
ধ্যানবিন্দু , কলেজ স্ট্রিট
পাতিরাম ,কলেজ স্ট্রিট
Copyright © 2024 Shatavisha - All Rights Reserved.
Powered by GoDaddy